নারায়ণগন্জ জেলার আড়াই হাজার থানায় সংঘটিত এক মারামারির ঘঠনাকে কেন্দ্র করে হাসপাতালে শ্রী প্রান্তু চন্দ্র দাসের(১৭) জীবন অবসান, পরে কিছু হিন্দুদের আসামি করে বাংলাদেশ পেনাল কোডের ৩০২/৩৪ ধারায় একটি মাডার মামলা দায়ের করা এবং বাংলাদেশ পুলিশ তদন্ত কারী ইন্সপেক্টর হিন্দুদের ভয়ভীতি দেখানো ইত্যাদি নিয়ে আজ সরজমিনে বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ ফাক্ট ফাইন্ডিং আরম্ভ করেছে। কিছু হিন্দু নেতা অভিযোগ করেন যে এলেকার ফাড়ির তদন্তকারী
কর্মকর্তা কিছু নিদোষ সহজ সরল হিন্দুদের উক্ত মামলায় জড়িত করার অভিপ্রায়ে ফাড়ীতে ডাকেন এবং ভয় প্রদর্শন করেন।
আজ বুধবার সকাল ১১ ঘটিকার সময় বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের সভাপতি এবং মানবাধিকার প্রতিনিধি ১) সুজন চন্দ্র, দাস, রিপন চন্দ্র দাস, এবং গাড়ীর ড্রাইভার মো দূলাল কে নিয়ে সরেজমিনে আড়াই হাজার থানা এবং ঘটনাস্তল পরিদর্শন এবং সাক্ষাৎ করি। থানার অফিসার ইন চার্জ, সহকারি পুলিশ সুপার আবির হোসাইন ওই সময় থানায় উপস্তিত পুলিশ অফিসার বলেন এই মামলায় কাহাকেও অন্নায়ভাবে হেনস্তা করা হবে না।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের প্রতিনিধি দল সরেজমিনে তদন্ত করা কালিন সময়ে উক্ত গ্রামের প্রায় ৭০ জন সাক্ষীর সাক্ষ গ্রহন করেছেন। তারা সুস্ট বিচার দাবী জানাচ্ছেন। অহেতুক নিদোষ বাক্তি যাতে এই প্রানঘাতি মামলায় অন্তভূক্ত না হয় সেই দিকে পুলিশকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ সব সময় সহ অবস্তানে থাকার পক্ষপাতি।
0 Comments